এক্ষেত্রে আপনার আয়েল্টস (IELTS) পরীক্ষায় অর্জিত স্কোরকে একটি সূচকে পারর্দিশতার মাপকাঠিতে পরিমাপ করা হয়। যাকে বলা হয় ‘ব্যান্ড’। আয়েল্টস (IELTS) পরীক্ষায় অর্জিত ১ থেকে ৯ পর্যন্ত স্কোরসমূহের স্বীকৃতিস্বরূপ হচ্ছে- ব্যান্ড।
তবে আয়েল্টস স্কোরের ক্ষেত্রে অনেক শিক্ষার্থীরই মনে প্রশ্ন জাগে- আয়েল্টস পরীক্ষার স্কোর কত হলে তাকে ভাল বলা যায় বা ইউকে’তে ভিসা পাওয়া যায় ইত্যাদি? ওকে, আসুন প্রথমে তাহলে প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নেই। আপনি যদি আয়েল্টস টেস্টে স্কোর ৭ তুলতে পারেন তাহলে তা একটি বেশ ভাল স্কোর হবে। আর এই ভালোর প্যারামিটার সাধারণত ৫.০ থেকে ৭.০ পর্যন্ত স্কোরকে ভাল বলে সংজ্ঞায়িত করা যায়।
আবার ভালোর এই প্যারামিটার অনেকেই একটু উপরে রাখতে ৫.৫ থেকে ৭.৫ পর্যন্ত স্কোরকে ভাল বলে থাকেন। বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থীই ৭ এর উপরে স্কোর তুলছে। তাই এক্ষেত্রে টার্গেট রাখতে হবে ৭.০ এর উপরে স্কোর করার।
আয়েল্টস (IELTS) স্কোর স্কেলঃ
আয়েল্টস (IELTS) টেস্টে কোন পাশ বা ফেল করার ব্যাপার নেই। এমনকি আয়েল্টস টেস্টে কোন প্রশ্নের ভুল উত্তর করলেও নেগেটিভ মার্কিং হয় না। আয়েল্টস টেস্টের ফলাফল পরীক্ষার পরবর্তী ১৩ কার্যদিবসের মধ্যে দেয়া হয়। আপনি অনলাইনে আপনার টেস্টের রেজাল্ট দেখতে পাবেন। কিছু কিছু টেস্ট সেন্টার আবার এসএমএস এর মাধ্যমেও টেস্ট স্কোরটি জানিয়ে থাকে।
অনলাইনে আপনার আয়েল্টস টেস্টের ব্যান্ড স্কোর দেখতে ক্লিক করুন এখানে
আর পরীক্ষার পর আপনার স্কোর টেস্ট রিপোর্ট ফর্ম এ সার্টিফিকেট আকারে দেয়া হবে। তবে এই সার্টিফিকেটের তথ্য নষ্ট হয়ে গেলে পুনরায় আর পাবেন না, তাই যত্ন সহকারে সংগ্রহ করতে হয়।
যদি আপনার আয়েল্টস ব্যান্ড স্কোর আশানুরূপ না হয় তবে মাস খানেকের একটি বিরতি নিন। মানে নিজেকে নিয়ে একটু ভাবুন, আসলে আপনার কোথায় আরও উন্নতি করার সুযোগ রয়েছে বা দুর্বলতাটা কোথায় তা চিহ্নিত করে আবার অংশগ্রহণ করুন।
আর আপনি কয়বার আয়েল্টস টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন বা পূর্বে আপনার স্কোর কেমন ছিল তা কোথাও উল্লেখ থাকে না। তাই যদি কেউ মানোন্নয়নের জন্য পুনরায় আয়েল্টস টেস্টে অংশ নিতে পারবেন। তবে একবারেই ভাল একটি স্কোর করার চেষ্টাই করা উচিত।