ইউনিভার্সিটি এবং প্রফেসরের কাছ থেকে পাওয়া ফান্ডিংয়ের পরিমান অথবা ফান্ডিং ছাড়াই নিজ খরচে আমেরিকায় পড়তে যেতে চাইলে কোন স্টেটে কি পরিমান খরচ হতে পারে তার একটি খসড়া ধারনা রাখতে হয়। এতে করে নিজেকে আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা যায় খরচ সম্পর্কিত সব কিছুর জন্য। আমেরিকায় শুধুমাত্র স্টেটের উপরই নয়; খরচের হিসেবটা পরিবর্তনশীল একই স্টেটের মধ্যে টাউন টু টাউনের […]
Category: 4. University Searching
ইউনিভার্সিটি অ্যাপ্লিকেশন: ডেডলাইনের খুঁটিনাটি
আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাপ্লিকেশন ডেডলাইনগুলো অনেক বেশি পরিবর্তনশীল হয়। অ্যাপ্লিকেশন ডেডলাইনগুলো ভার্সিটি, ডিপার্টমেন্ট এবং কোর্সের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন হয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয় পিএইচডি এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদনের সময় মূলত ৩ ভাবে দেয়া থাকে- ১. আবেদন শুরুর ডেট থাকে তবে শেষ হবার কোন নির্দিষ্ট ডেট থাকে না। তবে বলে দেয়া থাকে যে, কবে থেকে অফার লেটার দেয়া শুরু হবে। […]
ট্রান্সক্রিপ্ট ইভ্যালুয়েশন বিষয়ক দশটি জ্ঞাতব্য
বিশেষ নোটঃ WES দিয়ে ট্রান্সক্রিপ্ট ইভ্যালুয়েশনের উপর আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষা ব্যাবস্থা, গ্রেডিং/বিভাগ বৈষম্য এবং ভাষাগত বৈচিত্রের জন্য আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনেক সময় তাদের কাছে ট্রান্সক্রিপ্ট সরাসরি পাঠানোর পরিবর্তে তৃতীয় কোন পক্ষ দিয়ে তা মূল্যায়িত করে নিতে বলে। এটাকেই ট্রান্সক্রিপ্ট ইভ্যালুয়েশন বা মূল্যায়ন করা (Evaluation of transcripts, evaluation of credentials, educational degree […]
WES ইভ্যালুয়েশনের আদ্যোপান্ত ও বাড়তি তথ্য
বিশেষ নোটঃ ট্রান্সক্রিপ্ট মূল্যায়ন বিষয়ক ১০টি জরুরী তথ্য নিয়ে আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ওয়েস দিয়ে ট্রান্সক্রিপ্ট ইভ্যালুয়েশন সংক্রান্ত যা কিছু আপনার জানা দরকার তার প্রায় সবকিছুই আমাদের এই আর্টিকেলে আলোচিত হয়েছে। ১. ওয়েস ইভ্যালুয়েশন কেন করাতে হয়? ওয়েস (WES, World Education Services) হচ্ছে আমেরিকার নন প্রফিট একটা অর্গানাইজেশন যারা সার্টিফিকেট/ক্রেডেন্সিয়াল ইভ্যালুয়েশনের মাধ্যমে ইন্টারনেশনাল শিক্ষার্থীদের […]
অ্যাপ্লিকেশন প্যাকেজ প্রস্তুতি এবং পাঠানো
জিআরই এবং টোফেল পরীক্ষার পর পরই করতে হয়। শেষ করার জন্য কিছু ডকুমেন্ট দরকার হয়। যা একত্রে সাধারণত অ্যাপ্লিকেশন প্যাকেজ নামে পরিচিত। সময় মতো অ্যাপ্লিকেশন প্রসেস শেষ করার জন্য অ্যাপ্লিকেশন প্যাকেজ প্রস্তুতি এবং পাঠানো গুরুত্বপূর্ণ। সে কারনে জিআরই টোফেল দেওয়ার আগে থেকেই একটু একটু করে কিংবা বেশিরভাগ অংশ গুঁছিয়ে রাখতে পারেন। ১) অফিসিয়াল ট্রান্সক্রিপ্ট (Official […]
একসাথে কয়জন প্রফেসরকে ই-মেইল করবেন?
একবার ‘ক’ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩/৪ জন প্রফেসরের সাথেই আমার কাজ বেশ ভালোই মিলে গেল। যার সাথে সবচেয়ে বেশি মিল ছিল, তাকেই প্রথমে মেইল পাঠালাম। ৩/৪ মিনিটের মাথায়ই সে রিপ্লাই দিল। ‘তোমার সাথে আমার কাজের বেশ ভাল মিলই আছে, তুমি এপ্লাই করো আর এপ্লিকেশনে আমার নামও দিতে পারো। আমি তোমার ব্যাপারে আগ্রহী’। সে মেইলটাতে ডিপার্টমেন্ট কোঅরডিনেটরকেও(উনিও একজন […]
Some US Universities Application Deadlines, Tuition Information & Application Fee
প্রফেসরকে প্রথম ইমেইলটি করার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা দরকার?
১ সৌজন্যতা কমবেশি সবাই পছন্দ করে। অনেকসময় অপ্রয়োজনীয় মনে হলেও কিছু ক্ষেত্রে এইদিকটা খেয়াল রাখা উচিত। যেমন, প্রথম লাইনেই প্রফেসরকে লিখতে পারেন, ‘আপনার অনুমতি না নিয়ে ইমেইল করার জন্য প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি’। যদিও আপনি খুব ভালভাবেই জানেন যে, প্রথম ইমেইল পাঠানোর ক্ষেত্রে অনুমতি নেবার কোনই সুযোগ নেই। তবু এটা একটা ভদ্রতার অংশ। সেইখেত্রে প্রথম […]
নিজেই খুঁজি: নিজের বিশ্ববিদ্যালয়
অনেককেই বলতে শুনি, আমি অমুক বিষয়ে পড়ছি, USA যেতে চাই, কোন কোন বিশ্ববিদ্যালয় এই বছর আমার বিষয়ে ফান্ড দিচ্ছে জানালে উপকৃত হবো প্রশ্নটা অনেকটা এমন, আমি পদ্মা নদীতে মাছ ধরতে যাচ্ছি, নদীর ঠিক কোন জায়গায় বড়শির ছিপটা ফেললে আমি মাছ পাবো? আপনার এ ধরনের প্রশ্নের জবাবে অনেকেই হয়তো বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিবে। বিশ্বাস করুন, এরা […]
প্রফেসরের Response: পজেটিভ নাকি নেগেটিভ?
১। প্রোফেসর হয়তো আপনাকে বলল, “তোমার প্রোফাইল ভালই, তবে অফিশিয়ালি এপ্লাই করলে তবেই সেটা রিভিউ হবে। তুমি এপ্লাই কর, আমার কাছে এপ্লিকেশন আসলে আমি সেটা দেখব”। এটা আসলে সাধারন একটা রিপ্লাই। ব্যাপারটা হল, আপনি চাইলে এপ্লাই করতে পারেন, উনার হাতে আসলে হয়ত উনি দেখবেন। আপনি অন্যদের সাথে তুলনামূলক প্রতিযোগিতায় টিকতে পারলে হয়ত আপনাকে নেয়াও হতে […]
প্রফেসরদের সাথে যোগাযোগ – কেন এবং কিভাবে?
আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি প্রক্রিয়ায় একজন প্রফেসরের সাথে যোগাযোগ কতটুকু ভূমিকা রাখে, সেই বিষয়টা আমার কাছে ততটা স্পষ্ট নয়। তবে ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতার আলোকে এতটুকু বলতে পারি, যদিও একটি ভাল প্রোফাইল এর কোন বিকল্প হয়না, তবে তার সাথে যদি যুক্ত হয় প্রফেসসরদের সাথে সামান্য যোগাযোগ, সেটা ভর্তি প্রক্রিয়াকে আরেকটু ত্বরান্বিত করবে-নিঃসন্দেহে। প্রফেসসরেদের সাথে যোগাযোগ করাটা সহজ না […]
নিজের প্রোফাইল অনুযায়ী কিভাবে বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন করবো?
প্রথম দিকে আমার মনেও এই প্রশ্নটা ছিলো। কিভাবে বুঝবো অমুক বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার ডিপার্টমেন্ট আছে? আর থাকলেও যে আমার পছন্দের কাজ করছেন, এমন প্রফেসরও আছেন, এটাই বা কি করে বের করবো? সাথে রয়েছে নিজের GRE, TOEFL স্কোর অনুযায়ী নির্বাচন। সব মিলিয়ে খুবই কনফিউশনে ছিলাম। গুগলে খালি সার্চ দিতাম “ PhD/MS in Nutrition (আমার সাবজেক্ট)”। তাও সেইভাবে […]
প্রফেসরদের সাথে প্রথম আলাপচারিতাঃ কেমন হবে?
অনেকের মনেই প্রশ্ন, প্রফেসরদের সাথে প্রথম আলাপচারিতা কেমন হবে। প্রফেসরকে একটা ইমেইল লিখার আগে অবশ্যই আপনাকে যথেষ্ট হোম ওয়ার্ক করে নিতে হবে। আপনার সাথে যার কাজের অনেকটাই মিল খুঁজে পাবেন তাকে নিয়ে শুরু করে দিন আপনার রিসার্চ। গুগল, ইউটিউব, রিসার্চ গেট- আর যা যা ওয়েবসাইট ঘাটাঘাটি করা সম্ভব, সবগুলোতেই একটা ঢুঁ মেরে আসতে পারেন, সর্বোপরি […]
অ্যাডমিশন না হবার প্রধান কারণগুলো
ইমেইল চালাচালি মানেই আবেদন করা নয় ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েট কোঅর্ডিনেটরের সাথে প্রতিদিন অনেকেই ইমেইলে যোগাযোগ করেন। কিন্তু অ্যাডমিশন কমিটর সামনে বিবেচনার জন্য কেবলমাত্র সঠিকভাবে আবেদনকারীদের নামই যায়। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার আসল ঘটনাটি ঘটে যখন আপনি তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইন ফরম পূরণ করে টার্মস এন্ড কন্ডিশনে টিকচিহ্ন দিয়ে কড়কড়ে ডলার ব্যায় করে সেই ফরমটি সাবমিট করেন। তার […]
কিভাবে জানবেন প্রফেসর মেইল পড়েছে কিনা?
অ্যাডমিশন এবং ফান্ডিং পাবার ক্ষেত্রে প্রফেসরের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি। যোগাযোগের সহজ মাধ্যম হিসেবে সবার পছন্দ ইলেকট্রনিক মেইল বা ই-মেইল। তবে ই-মেইলের সবচেয়ে বড় অসুবিধা কেউ পড়েছি কি পড়েনি সেটা আঁচ করার কোন উপায় নেই। অনেক সময় দেখা য়ায় প্রফেসর হয়তো সেই বিট্রিশ আমলে আপনার ই-মেইল পড়ে এবং ডিলিট করে আরামে ঘুম দিচ্ছেন […]
সাবজেক্ট Vs আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়
উচ্চ শিক্ষায় কাঙ্খিত গন্তব্যে পৌছানোর অন্যতম উপায় নিজের অধ্যায়ন করা বিষয় বা পড়াশুনা করতে ইচ্ছুক কোন বিষয়ের সাথে মিল রেখে সঠিক বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করা। জিআরই শেষ করার পর অনেকেই নিজের বিষয়ের সাথে মিলে এরকম বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা খুঁজতে শুরু করেন, কখনো শরনাপন্ন হন সিনিয়র কারো কাছে। কখনও সঠিক তথ্য পাওয়া যায়। অনেক সময় আবার ভুল তথ্য। যার খেসারত […]
ভালো অফার পেয়ে আগের প্রফেসরকে যেভাবে না বলবেন
এ এক সুখ-সুখ অনুভূতি মেশানো বিব্রতকর অবস্থা। আপনাকে অলরেডি একটা ইউনিভার্সিটি থেকে আই-২০ পাঠিয়ে দিয়েছে এবং আপনার হবু প্রফেসরের সাথে ল্যাবের প্রজেক্ট এবং এ বিষয়ে দরকারী আগাম পড়ালেখার টুকটাক মিষ্টিমধুর কথাবার্তাও চলছিল। এমন সময় অপ্রত্যাশিত সুখবরের মতো আপনি অ্যাডমিশন অফার পেয়ে গেলেন অনেক উঁচু র্যাংক এবং ভালো স্টাইপেন্ড দেবে এমন একটা প্রোগ্রাম থেকে। যে কোন […]
ফিন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট সংক্রান্ত খুঁটিনাটি
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করার সময়কালে এবং ভিসা সাক্ষাৎকারের সময়ে আপনার আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে কর্তৃপক্ষকে যথাপোযুক্ত ধারণা প্রদান করার লক্ষ্যে যে সব ডকুমেন্ট জমা দিতে বলা হয় তার মধ্যে ফিন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্ট অন্যতম। সাধারণত, এই ফিন্যান্সিয়াল স্টেটমেন্টে আপনার কি পরিমাণ সম্পদ ও দায়বদ্ধতা আছে মূলত তার একটি বিবরণ উল্লেখ থাকবে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ ধরণের স্টেটমেন্ট এক পাতার হয়ে থাকে, […]
প্রফেসরের প্রোফাইল ঘাঁটুন সঠিক নিয়মে
অ্যাডমিশন এবং ফান্ডিং জোগাড় করার অপরিহার্য অংশ হলো উপযুক্ত প্রফেসর জোগাড় করা। যদিও অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রফেসরের সাথে আগাম যোগাযোগ ছাড়াই ‘unassigned’ হিসাবে আপনি অ্যাডমিশন পেতে পারেন, তার পরেও উপযুক্ত প্রফেসর জোগাড় করতে পারলে ফান্ডিং অনেকাংশে সহজ হয়ে যায়। কিন্তু সেই উপযুক্ত প্রফেসর খুঁজে বের করার উপায় কি? কিভাবে বুঝবেন একজন প্রফেসর কোন ফিল্ডে কাজ করছেন, […]
অ্যাডমিশন না পেলে পরের বছর ঐ একই বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার অ্যাপ্লাই করা
কোন কারণে অ্যাডমিশন ডিনাই হলে আপনি অবশ্যই পরের বছর বা পরের সেমিস্টারে আবার আবেদন করতে পারবেন। মনে রাখতে হবে, ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু আপনার জিআরই আর টোফেল স্কোর আগে একবার পাঠানো হয়েছে, সে কারনে আবার টাকা খরচ করে এগুলো পাঠানোর প্রয়োজন হবে না। শুধুমাত্র নতুন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম আর ফি পরিশোধ করলেই হবে। তাছাড়া যেহেতু আপনি একবার অ্যাপ্লাই করেছেন, কিছু […]