এই আর্টিকেলটি পড়ার পরিবর্তে ভিডিও থেকেও জেনে নিতে পারেন।
উচ্চ শিক্ষা যাত্রায় অনলাইন লেনদেন একটি অপরিহার্য অংশ। কিন্তু আমাদের দেশে অনলাইন লেনদেনের এখনো তেমন ব্যাপকতা না থাকায় দুর্ভোগ পোহাতে হয় উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে বিদেশ যাত্রাকারী ছাত্র-ছাত্রীদের। পড়তে হয় বিড়ম্বনায়। এ বিড়ম্বনা থেকে কিভাবে উদ্ধার হওয়া যায় তার তিনটি উপায় নিচে দেওয়া হলো:
বিপদের বন্ধু আপনজন: বিপদের সময়ে আপনজনকে সবাই গুরুত্ব দেয়। অনলাইনে টাকা পয়সার লেনদেনের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে আপজনের সাহায্য নেওয়াই উত্তম। যাদের পরিচিত জনের মধ্যে আন্তজার্তিক ক্রেডিট কার্ড আছে তারা চাইলে অনলাইনে যাবতীয় টাকা পয়সা লেনদেন করার জন্য সেই ক্রেডিট কার্ডধারীর শরনাপন্ন হতে পারেন। এমনকি বিদেশে বসবাসকারী পরিচিত কেউ হলেও ক্রেডিট কার্ডে অনলাইন লেনদেনে আপনাকে সাহায্য করতে পারবেন। সেজন্য আপনার পুরো নাম, আইডি, পাসওয়ার্ড, তারিখ-ইত্যাদি তথ্য তাকে প্রেরণ করতে পারেন। এতে করে তিনি আপনা হয়ে লেনদেন করে দিতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের শরনাপন্ন হওয়া: যাদের চাচা মামা নেই তাদের ভরসার নাম ক্রেডিট কার্ড সুবিধা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। অল্প কিছু বাড়তি ফি এর মাধ্যমে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান এই সুবিধা চালু করেছে। আপনার যাবতীয় তথ্য আর নির্ধারিত ফি সেই প্রতিষ্ঠানে জমা করে আসলে তারা আপনার হয়ে কাজ করে দিবেন। যেমন- গ্রেক বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রীদের এই ধরণের সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে আজ ছাত্র-ছাত্রীদের আস্থা-বিশ্বাস অর্জনে সক্ষম হয়েছে।
ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড: না আছে চাচা-মামা না আছে ক্রেডিট কার্ড প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান। এরকম পরিস্থিতিতে বিপদের বন্ধু হতে পারে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড। বর্তমানে ডাচ-বাংলা অ্যাকাউন্টধারী কেউ চাইলে ব্যাংকটির যেকোনো শাখাতেই ভার্চুয়াল ক্রেডিট কার্ড খুলতে পারবে। প্রয়োজনীয় টাকা (ফি সহ) এতে জমা করে অনলাইনে লেনদেনের কাজটি সেড়ে নিতে পারবে। তবে এই পদ্ধতি কিছুটা লম্বা ও ঝামেলা কর মনে হতে পারে। কেননা পুরো প্রক্রিয়াটি আপনাকে নিজে নিজে করতে হবে।