IELTS পরীক্ষার রাইটিং অংশে সাধারণত ২টি রচনা লিখতে হয়। যেখানে তিন ধরণের বিষয় প্রাধাণ্য দেওয়া হয়:
১) আর্গুমেন্ট ভিত্তিক: একটি বিষয়ের উপর রচনা লিখতে হবে। হয় পক্ষে অথবা বিপক্ষে আপনার যুক্তি উপস্থাপন করতে হবে। তবে ইতিবাচক অথবা নেতিবাচক যেভাবেই অবস্থান নেন না কেনো লেখার মধ্যে যদি ইতিবাচক লিখতে চান তাহলে নেতিবাচক অংশ ও তুলে দেওয়া উচিত। যেমন- আপনার লেখার বিষয় আসলো মোবাইল ফোন। সেক্ষেত্রে মোবাইলের পক্ষে ইতিবাচক দিক আলোচনা করার সময় বিপক্ষের নেতিবাচক অংশ নিয়ে আসাই উত্তম।
২) হিডেন আর্গুমেন্ট ভিত্তিক: অনেক সময় এমন বিষয়বস্তু আসতে পারে, আপনি পক্ষে না বিপক্ষে লিখবেন সেটি নির্ধারণ করতে সমস্যায় পড়ে যান। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের সবচেয়ে ভালো উপায় হলো প্রশ্নকে মনোযোগের সাথে পড়া। একটু অন্য রকম ভাবে সেই প্রশ্ন নিয়ে একটু মাথা খাঁটাতে হবে। এই অংশকে কয়েকটি ছোট অংশে ভাগ করে চিন্তা করতে হবে। পরে সেই ছোট ছোট অংশগুলো নিয়ে আলাদাভাবে চিন্তা করার পর সমন্বিতভাবে যে পক্ষের দিকে বেশি ঝুঁকে আছে বলে মনে হবে সেই অংশ নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
৩) অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা: সিচুয়েশন বেসড রচনায় পরিস্থিতিকে বেশি জোড় দেওয়া হয। পরিস্থতি যদি চায় আপনাকে পক্ষে অথবা বিপক্ষে আসতে হবে। সেই মতো করে আপনার রচনা চালিয়ে যেতে হবে।