আবেদনের পর পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে ডকুমেন্ট চেয়ে বসতে পারে আমেরিকান কোন বিশ্ববিদ্যালয়। তবে কি ধরণের ডকুমেন্ট চাইতে পারে সে সম্পর্কে আগাম ধারণা থাকলে সেই তালিকা অনুসারে দরকারি সব ডকুমেন্ট আগেই প্রস্তুত করে রাখা যায়। অন্যথায়, সময় সীমার সংক্ষিপ্ততার কারনে সময় মতো ডকুমেন্ট পাঠাতে না পারলে বাতিল হয়ে যেতে পারে সমস্ত আবেদন প্রক্রিয়া। সে কারনে আগে ভাগে দরকারি ডকুমেন্টের তালিকা জেনে রাখা জরুরি।

নিচে এরকমই একটি তালিকা দেওয়া হলো। তবে মনে রাখতে হবে বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে এই ডকুমেন্টের তালিকায় কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত হতে পারে।

  • ট্রান্সক্রিপ্ট (Transcript): আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও মাস্টার্স-যদি থেকে থাকে।
  • স্টেটমেন্ট অফ পারপাস-Statement of Purpose (SOP): সব পাতার নিচের দিকে অবশ্যই  (নীল/কালো কালিতে) আপনার স্বাক্ষরযুক্ত হতে হবে
  • লেটার অফ রেকমেন্ডেশন-Letter of Recommendation (LOR): তিনজন শিক্ষকের কাছ থেকে সংগ্রহ করা লেটার অব রেকমেন্ডেশন।
  • ফিন্যান্সিয়াল (Financial) ডকুমেন্ট: স্পন্সর করা ব্যাঙ্ক থেকে সলভেন্সি সার্টিফিকেট।
  • বায়োডাটা বা সিভি: হালনাগাদ করা পূর্ণাঙ্গ সিভি/বায়োডাটা।
  • টোফেল এবং জিআরই স্কোর: জিআরই এবং টোফেল স্কোর কার্ডের ফটোকপি (যদিও ইটিএস থেকে আসল কপি ওদের ওখানে পাঠাবে)।
  • পাসপোর্টের ফটোকপি: পাসপোর্টের প্রথম কয়েক পাতার ফটোকপি।
  • ছবি: পাসপোর্ট সাইজের সদ্য তোলা ছবি।

Screenshot_1

আর কুরিয়ার সার্ভিসের কথা আসলে, গ্রেক থেকে দেশের সবচেয়ে কম খরচে ডিএইচএল বা ফেডএক্স এ পাঠাতে পারেন। চাইলে সরাসরি ডিএইচএল বা ফেডএক্স এর মাধ্যমেও পাঠাতে পারেন। সেক্ষত্রে আপনার কিছুটা বাড়তি খরচ করতে হবে।