আবেদনের পর পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের আগে ডকুমেন্ট চেয়ে বসতে পারে আমেরিকান কোন বিশ্ববিদ্যালয়। তবে কি ধরণের ডকুমেন্ট চাইতে পারে সে সম্পর্কে আগাম ধারণা থাকলে সেই তালিকা অনুসারে দরকারি সব ডকুমেন্ট আগেই প্রস্তুত করে রাখা যায়। অন্যথায়, সময় সীমার সংক্ষিপ্ততার কারনে সময় মতো ডকুমেন্ট পাঠাতে না পারলে বাতিল হয়ে যেতে পারে সমস্ত আবেদন প্রক্রিয়া। সে কারনে আগে […]
Category: 4. University Searching
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন ফি সমাচার
আবেদন ফি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। সাধারণত ৩০ ডলারের নীচে ও ১০০ ডলারের উপরে হয় না। খুবই কম বিশ্ববিদ্যালয় আছে যাদের আবেদন ফি ২০০ ডলারের কাছাকাছি অথবা কোন ফি থাকে না। তবে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করার সময় সতর্ক থাকতে হবে। কেননা অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যাদের আবেদন ফি আমেরিকার স্থানীয় স্টুডেন্টদের জন্য এক-রকম। আর বিদেশীদের জন্য […]
ডেড-লাইনের কত আগে ডকুমেন্ট পাঠাবেন?
আবেদনের পর নিরাপদ সাইডে থাকার জন্য কম করে হলেও ডেডলাইনের মোটামুটি এক সপ্তাহ আগে অ্যাডমিশন কমিটির হাতে আপনার ডকুমেন্ট পৌছানো উচিত। সে কারনে ডকুমেন্ট পাঠাতে কতদিন সময় লাগে আগে থেকে সম্যক ধারণা থাকা উচিত। সেই হিসাব কষে যাবতীয় ডকুমেন্ট সময় মতো পাঠিয়ে দিতে হবে। কোন ঠিকানায় ম্যাটেরিয়াল পাঠাবেন তা নিশ্চিত হয়ে নিন। কোন কারণে দেরি হয়ে […]
কিভাবে লেটার অব রেকমেন্ডেশন (LOR) সংগ্রহ করা যায়?
ইউনিভার্সিটিতে আবেদনের জন্য যে কয়টি অবশ্যই দরকারি জিনিস আছে তার মধ্যে ‘লেটার অব রেকমেন্ডেশন বা LOR’ একটি। যারা LOR সম্পর্কে একেবারেই নতুন তারা সম্পর্কিত আর্টিকেলটি আগে পড়ে নিতে পারেন। যার কাছ থেকে সংগ্রহ করবেন: সাধারণত তিন ধরণের ব্যক্তির কাছ থেকে রেকমেন্ডেশন (LOR) লেটার সংগ্রহ করা যায়। যেমন- আপনার প্রজেক্ট সুপারভাইজার, যার অধীনে আপনি অনার্সের থিসিস বা কোন প্রজেক্ট করেছেন। […]
টেলিফোনে সাক্ষাৎকার: সচরাচর যে প্রশ্ন করা হয়
উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যাত্রার বিকল্প নেই। দূর প্রবাসে বসে তাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ও উপায় থাকে না আপনাকে সামনা-সামনি বসিয়ে সাক্ষাৎকার নেওয়ার। আপনাকে যাচাই করার। তবে ইন্টারনেটের এই দুনিয়ায় অসম্ভব বলে কিছু নেই। সামনে না বসাতে পারলেও আপনাকে ঠিকই প্রশ্নের ঝড়ে কুপোকাত করতে পারবে। বর্তমান সময়ে টেলিফোনে খুব একটা ইন্টারভিউ না করা হলেও অনেক সময় চূড়ান্ত […]
প্রফেসরকে ই-মেইল করার খুঁটিনাটি
বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাডমিশন বা ফান্ডিং যে কোন কিছুর জন্যই সবচেয়ে মোক্ষম কৌশল হলো প্রফেসর ম্যানেজ করা। আগে থেকে প্রফেসর যদি আপনার সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখে এবং আপনার দক্ষতা-অভিজ্ঞতা বিষয়ে সন্তুষ্ট থাকেন তাহলে অ্যাডমিশন কমিটির অনুমোদনের আগেই চাইলে আপনার অ্যাডমিশন নিশ্চিত হয়ে যেতে পারে। তবে তার জন্য দরকার সবার শুরুতে খুব কার্যকর একটি ইমেইল দিয়ে যোগাযোগ শুরু […]
প্রফেসরের সাথে কিভাবে যোগাযোগ করা যায়?
প্রফেসরের সাথে যোগাযোগ করার অন্যতম উপায় হচ্ছে ইমেইলে কথোপকথন। তবে আমরা সাধারণ যেভাবে কর্থাবার্তা বলি ভুলেও সেভাবে প্রফেসরের সাথে যোগাযোগ করতে যাবেন না। এতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। প্রফেসরের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আপনার নির্দিষ্ট কিছু নিয়মনীতি এবং ভাষাগত মাধুর্য্য মেনে চলা উচিত। এতে করে প্রফেসর আপনার সম্পর্কে পজিটিভ ধারণা পোষণ করতে পারবেন। নিচে […]
কতোগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা উচিত?
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। যদিও ভর্তি করানোর ব্যাপারটা পুরোপুরি প্রফেসরের উপর নির্ভর করে। কিন্তু কতগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করবেন তা একান্তই আপনার উপর নির্ভরশীল। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় উচ্চ শিক্ষার্জনে যারা ইতিমধ্যে কাঙ্খিত গন্তব্য পৌছাতে পেরেছে তাদের অধিকাংশই ৬ টি থেকে ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করে ছিলেন। নিরাপদ সাইডে থাকার জন্য এ কারনে কিছুটা কৌশল […]
টেলিফোন ইন্টারভিউ’র ভয় যেভাবে করবেন জয়
আমাদের দেশে টেলিফোনে ইন্টারভিউ খুব একটা দেখা যায় না। তার উপর পুরো ইন্টারভিউ যদি হয় ইংরেজিতে তাহলে গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাওয়াই সাধারণ ব্যাপার। বিট্রিশ ইংরেজি উচ্চা কিছুটা আমাদের জন্য যতোটাই বোধগম্য আমেরিকান ইংরেজি উচ্চার ততোটাই কঠিন মনে হতে পারে। তবে আশার কথা হলো খুব কম সংখ্যাক আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় আছে যারা আবেদনকারিকে টেলিফোনে ইন্টারভিউ নিয়ে […]
প্রফেসর নাকি গ্রাজুয়েট অ্যাডমিশন কমিটি-ফান্ডের জন্য কাকে ধরণা দেওয়া উচিত?
প্রফেসর নাকি গ্রাজুয়েট অ্যাডমিশন কমিটি-ফান্ডের জন্য কার কাছে ধরণা দিবো। এই প্রশ্নের উত্তর আপনাদের জানাবো একটি সুন্দর গল্পের মধ্যে দিয়ে। তার আগে আসুন জেনে নেই প্রফেসর এবং গ্রাজুয়েট অ্যাডমিশন কমিটির কি কাজ করে সে সম্পর্কে। বাংলাদেশের বিশ্বদ্যিালয়গুলোর মতো আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিন্ন ভিন্ন কাজ পরিচালনা করার জন্য ভিন্ন ভিন্ন কমিটি রয়েছে। ভর্তি কার্যক্রম সঠিকভাবে পালনের জন্য প্রতি বছর […]
রেকমেন্ডেশন লেটার কাদের কাছ থেকে নেবেন
যা করতে হবে: আগে থেকেই রেফারিকে জানিয়ে রাখতে হবে যে অমুক মাসের প্রথম সপ্তাহে তার একটা রেকমেন্ডশন লেটার আপনার দরকার হবে। নির্ধারিত তারিখের এক সপ্তাহ আগে আবার মনে করিয়ে দেবেন। সাথে করে একটি নমুনা রেকমেন্ডেশন লেটার লিখে নিয়ে যাবেন। শিক্ষক হয়ত চাইতে পারেন। সব চেয়ে ভালো হয় পেন ড্রাইভে সফট কপি নিয়ে গেলে, যেখানে […]
University খোঁজার Shortcut উপায়
উচ্চ শিক্ষা অর্জনে বিদেশ যাওয়ার বিকল্প নেই। তার জন্য চাই বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। তবে ভর্তি হওয়ার আগে নিজের বিষয়ের সাথে মিল আছে এবং ফান্ডিং আছে এরকম বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজতে অনেক সময় ব্যায় করতে হয়। অনেকের বিরক্তি চলে আসে। সেজন্য যদি বিশ্ববিদ্যালয় কিভাবে খুঁজতে হয় সে সম্পর্কে জানা থাকে সেক্ষেত্রে প্রক্রিয়া অনেক সহজ হয়ে যায়। শুরুতেই […]
অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনে যা যা লাগবে
সাধারণত GRE/TOEFL/IELTS পরীক্ষার পর পরই শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন পর্ব। অনলাইনে আবেদনে বেশ কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতে হয়। দরকার হয় অনেক রকম তথ্য। নতুন অবস্থায় একজন শিক্ষার্থীর পক্ষে হয়তো এসব তথ্য অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমানোর মতো দুর্বোধ্য মনে হতে পারে। তবে আবেদনের আগে কি কি তথ্য লাগতে পারে ? কোন তথ্য এবং কতটুকু তথ্য লাগতে পারে? এসব […]
ভালো জিআরই ও আয়েল্টস স্কোরের সাথে ফান্ডিং এর সম্পর্ক
এই আর্টিকেলটি পড়ার পরিবর্তে ভিডিও থেকেও জেনে নিতে পারেন। আমেরিকার অধিকাংশ গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তির অন্যতম শর্ত হলো জিআরই বা জিম্যাটের মত স্ট্যান্ডার্ডাইজড টেস্ট এর স্কোর থাকতে হবে। জিআরই বা জিম্যাট পরীক্ষার স্কোরের পাশাপাশি আরও প্রয়োজন হয় ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্ট স্কোর আয়েল্টস বা টোফেল। মনে রাখবেন, জিআরই স্কোর একটি অন্যতম ফ্যাক্টর, যার উপর ফান্ডিং ও অ্যাডমিশন নির্ভর […]
WES বা Third Party দিয়ে ট্রান্সক্রিপ্ট মূল্যায়ন (Transcript evaluation)
বাংলাদেশের ট্রান্সক্রিপ্ট বা নম্বরপত্রকে আমেরিকান ইউনিভার্সিটির উপযোগী করে তৈরী করার জন্য বিভিন্ন থার্ড পার্টি ইভ্যালুয়েশনের দরকার হতে পারে। নিচে এরকম কিছু থার্ড পার্টি ইভ্যালুয়েটর নিয়ে আলোচনা করা হলো। WES: World Education Service is the most widely known and mentioned evaluator of the world. However, this is most expensive also. In other part of this […]