কানাডা, রেজিস্টার্ড ফার্মাসিস্ট ও কিছু স্বপ্ন

জীবনে হতাশ হবেন না। একটা রাস্তা বন্ধ হওয়া মানে হাজারটা রাস্তা খুলে যাওয়া। যারা আমেরিকাতে ফার্মাসিস্ট হওয়ার লম্বা প্রসেস দেখে ঘাবড়ে যান নি বরং ভেবেছেন আপনার ও যদি ৫ বছরের ডিগ্রী থাকত, তাহলে আপনি একবার হলেও চেষ্টা করতেন তাদের জন্য আজ কানাডাতে রেজিস্টার্ড ফার্মাসিস্ট হওয়ার নিয়মাবলী নিয়ে আসলাম। কানাডা এখনও আমাদের দেশের ৪ বছরের ডিগ্রী […]

Read More

বাংলাদেশী ফ্যাকাল্টি ও স্টুডেন্ট – Pharmaceutical Science

Pharmacy, Pharmaceutical Science & Practice বিষয়ে ইউএসএতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন/ কর্মরত বাংলাদেশীদের তালিকা এখানে প্রকাশ করা হলো। এখানে কেবলমাত্র (ক) গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্ট এবং (খ) শিক্ষক ও পোস্ট ডক্টরাল গবেষকদের তালিকা সন্নিবেশিত হয়েছে। বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী, কমিউনিটি ও হসপিটাল ফার্মেসি এবং সরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বাংলাদেশীদের তালিকা পর্যায়ক্রমে পরে যুক্ত হবে। কৃতজ্ঞতা ও সংশোধনীঃ আর্টিকেলের নীচে দেখুন। […]

Read More

বি.ফার্ম শেষে আমেরিকায় রেজিস্টার্ড ফার্মাসিস্ট হতে হলে

এই প্রবন্ধটি 2015 সালের অাগস্ট মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়। সামান্য সম্পাদনা করে জিআরই সেন্টারের ওয়েবসাইটে এটি পরিবেশিত হলো। ২০০৩ সালের প্রথম দিন থেকে আমেরিকায় ৪ বছর মেয়াদী ডক্টর অব ফার্মেসি (ফার্ম. ডি.) প্রবর্তন করা হয়। ফার্ম. ডি. কে ৬ বছর মেয়াদীও বলা হয়, কারণ ৪ বছর মেয়াদী ফার্মেসি স্কুলে প্রবেশের শর্ত হিসাবে […]

Read More

দেশে B.Pharm শেষ করে আমেরিকায় M.Pharm করা যায় কি?

বাংলাদেশে আমরা যাকে ওষুধের দোকান বলি, আমেরিকায় সেটািই হলো রিটেইল বা কমিউনিটি ফার্মেসি। বাংলাদেশের ফার্মেসি গ্র্যাজুয়েটরা এসব ওষুধের দোকানে কাজ করেন না। তাদের বলতে গেলে শতভাগেরই কর্মস্থল হয় বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানীর কারখানা বা মার্কেটিং এরিয়ায়। কেউ কেউ অবশ্য হাসপাতাল এবং সরকারী প্রতিষ্ঠানেও কাজ করেন। আমেরিকায় ফার্মাসিস্টরা বেশ ভালো আয় করেন, তাদের স্টার্টিং স্যালারি হয় ১০০ […]

Read More