জিআরই এবং টোফেল: হায়ারস্টাডির প্রস্তুতি হোক স্ট্র্যাটিজিক্যালি (পার্ট- ৩) পড়তে ক্লিক করুন এখানে

জিআরই অ্যাকাডেমিক টেস্ট। কিন্তু টোফেল ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্ট। ইন্টারনেট বেইজড এ টেস্টে আপনার চারটি স্কিল পরীক্ষা করা হবে – Reading, Listening, Speaking and Writing.

জিআরই এর পাশাপাশি যদি টোফেল একটু একটু করে পড়েন, আর স্পিকিং-এর জন্য একটু কেয়ারফুলি প্রিপারেশন নেন, তাহলে জিআরই দেয়ার কয়েকদিন পরই টোফেল দিয়ে দিতে পারবেন।

Reading:

এখানে শর্ট ভার্সন (৩ টা প্যাসেজ) অথবা লং ভার্সন (৪ টা প্যাসেজ) আসতে পারে। একেকটাতে গড়ে ১৪-১৫ টি করে প্রশ্ন থাকবে। প্যাসেজগুলোর সাইজ জিআরই প্যাসেজেরপ্রায় তিন থেকে চারগুণ বড়, তবে প্রশ্নগুলো তুলনামূলক সহজ। দ্রুত পড়া প্র্যাকটিস থাকলে সময়ের সমস্যা এখানে হবে না। টপিকগুলো জিআরই এর মতই সব টপিক।

Listening:

রিডিংয়ে যদি শর্ট ভার্সন এসে থাকে, তাহলে লিসনিংয়ে আসবে লং ভার্সন (৮ টি কনভার্সেশন)। আর রিডিংয়ে যদি লং ভার্সন এসে থাকে, তাহলে লিসনিংয়ে আসবে শর্ট ভার্সন (৬ টি কনভার্সেশন)। এটি দুই ভাগে হয়। প্রথম ভাগে তিনটা টাস্ক, ১৭ টা প্রশ্ন অ্যান্সারকরতে হয় দশ মিনিটে। দ্বিতীয় ভাগেও তাই। মোট ৩৪ টা প্রশ্ন। লং ভার্সনে আরও বেশী প্রশ্ন থাকবে। সব প্রশ্নেই হেডসেটে প্রশ্ন শুনে নোট নিতে হবে, এবং প্রশ্নের উত্তর দাগাতে হবে। শুনতে শুনতে নোট নেয়া এক্ষেত্রে অনেক বড় স্কিল হিসেবে কাজ করবে। সত্যি বলতে, একটু মনোযোগ রাখলে এই সেকশন রিডিংয়ের চেয়েও সহজ। প্রশ্নগুলো হবে সাধারণ ক্যাম্পাস এনভায়রনমেন্টে কথোপকথন জাতীয় – যেমন প্রোফেসরের সাথে ছাত্রের কথা, একজন লাইব্রেরী অ্যাসিস্টেন্টের সাথে কথা ইত্যাদি।

Speaking:

সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং স্টেজ, কারণ এ পর্যায়ে এক সেশনের সবারই প্রায় একসাথে স্পিকিং শুরুহয়। একটি রুমে প্রায় পঁচিশজন একসাথে নিজের সমস্ত শক্তি দিয়ে চিৎকার করতে থাকে(সম্ভবত অনেকের ধারণা যে গলার জোরের ওপর মার্ক নির্ভর করে)। প্রথমজন হয়তোমোটামুটি জোরে বলে, সেজন্য দ্বিতীয়জনের ডিস্টার্ব হয়, তাই দ্বিতীয়জন আরও জোরে বলে।তৃতীয়জন আবার তার চেয়েও জোরে … এভাবে একজন আরেকজনকে ছাপিয়ে যেতে চায়।এখানে কখনোই আরেকজনের দিকে তাকানো যাবে না, আরেকজনের কথার কারণেডিস্ট্র্যাক্টেড হওয়া যাবে না, এবং মাথা গরম করা যাবে না। অনেক কথা বলতে না গিয়েগুছিয়ে অল্প কথায় শেষ করা ভালো স্ট্র্যাটেজি। এছাড়াও কোলাহলপূর্ণ পরিবেশে রেসপন্সঠিকঠাক দেয়ার ব্যাপক প্র্যাকটিস থাকতে হবে। মনোযোগ নিজের দিকেই রাখতে হবে।

যদি আপনি স্পিকিংয়ে ভালো স্কোর করতে পারেন, তাহলে আপনার ইউএসএ-এর ভার্সিটিগুলোতে টিএ পাওয়া সহজ হবে। কাজেই এই সেকশনের স্কোর ভালো রাখার চেষ্টা করুন। বাসায় বসে নিজের রেসপন্স রেকর্ড করে দেখুন কেমন শোনায়।

স্পিকিংয়ে কয়েকটা ফ্যাক্টরের ওপর আপনার নম্বর নির্ভর করে –

১. আপনি রেসপন্স শেষ করতে পেরেছেন কিনা,

২. কতটা গুছিয়ে বলতে পেরেছেন,

৩. আপনার উচ্চারণ (খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর),

৪. আপনার শব্দচয়ন ইত্যাদি।

ওপরের ফ্যাক্টরগুলো মাথায় রাখলে, টাইমড কন্ডিশনে বারবার প্র্যাকটিস খুব কাজে দেবে। আশেপাশে একটা ভিডিও অথবা গান ছেড়ে চেষ্টা করুন নিজের রেসপন্স মনোযোগ দিয়ে রেকর্ড করতে। এটা রিয়েল সিচুয়েশনের কাছাকাছি আপনাকে নিয়ে যাবে। টাইমড কন্ডিশনে প্র্যাকটিস করলে আপনি শিখবেন কী করে সময়ের মধ্যে কথা বলে শেষ করা যায়। আপনার কমনসেন্স ডেভেলপ করবে, বুঝবেন যে ত্রিশ সেকেন্ড সময় পেলে কয় লাইন আসলে বলা উচিৎ। যখন মুভি বা টিভি সিরিজ দেখেন, চেষ্টা করুন একটা ইংরেজি শব্দ কী করে তারা উচ্চারণ করে সেটা খেয়াল করতে। আর গুছিয়ে বলার ব্যাপারটা ঠিক করবেন যখন প্রশ্ন শুনবেন তখন – কাগজে ছোট্ট করে নোট নিন কোন দুটো পয়েন্ট বলবেন। শব্দচয়ন ভালো হলে ভালো, কিন্তু লম্বা লম্বা শব্দ বলতে গিয়ে যেন সময়ে টান না পড়ে যায়। মোটামুটি সাধারণ শব্দে বলতে পারলেও আপনি ভালো স্কোরই পাবেন।

ইটিএস এর বইটার সফটওয়্যারে স্পিকিং সেকশনে কিছু স্যাম্পল রেসপন্স পাবেন। এখান থেকেও বুঝতে পারবেন ভালো রেসপন্স কোনগুলো, খারাপ কোনগুলো ইত্যাদি। নিজেকে নিরপেক্ষভাবে জাজ করার চেষ্টা করুন।

এখানে প্রশ্ন ছয়টা ছয় রকমের হবে। প্রথম প্রশ্নে কোন একটা টপিক বলা হবে, আপনাকে এ সম্পর্কে কিছু বলতে হবে (যেমন – আপনার প্রিয় জায়গা)। পরের প্রশ্নগুলো তুলনামূলক সহজ, কারণ হয়তো একটা কনভার্সেশন শুনতে হবে, তারপর সেটির ওপর একটা প্রশ্ন করা হবে, আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কিছু বলতে হবে। পুরো বিশ মিনিট পূর্ণ মনোযোগ রাখুন, ঠিকই উতরে যাবেন।

একটা সমস্যা হতে পারে যে আপনি নির্দিষ্ট সময়ে বলে শেষ করতে পারছেন না। চেষ্টা করুন রেসপন্স সংক্ষিপ্ত কিন্তু পূর্ণ করতে। দুটো পয়েন্ট বাছাই করুন। তারপর ঐ দুটো পয়েন্টের ওপর দুই লাইন দুই লাইন করে বলুন। দেখবেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই পারছেন। প্র্যাকটিস করতে করতে আপনার বলার ফ্লো চলে আসবে, তখন আরেকটু বেশী বলতে পারবেন।

ভালো স্কোর বলতে অনেকে অনেক কিছুই বুঝতে পারে, কিন্তু সবগুলো সেকশনে চেষ্টা করুন ২৫ এর কাছাকাছি বা তার ওপরে রাখতে। খুব সহজেই পারবেন। এটা যেহেতু ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্ট, কাজেই এর এক একটা সেকশনের স্কোর সরাসরি নির্দেশ করবে আপনার ঐ স্কিল কেমন।

Writing:

সবচেয়ে রিল্যাক্সড থেকে অ্যান্সার করার সেকশন। কারণ সময় অনেক, টাস্ক মাত্র দুটো, এবংখুবই সহজ। একটা জিআরই এর ইস্যুর মত, আরেকটা জিআরই এর আর্গুমেন্টের মত। তাছাড়া তখন টেস্ট সেন্টার নীরব থাকে, কাজেই মনোযোগ দিতে আর কোন অসুবিধা থাকেনা। রিভিশন দেয়া গুরুত্বপূর্ণ, কারণ উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বানান ভুল ও অন্যান্য সমস্যাবেরুতে পারে।

এই সেকশনের জন্য ইন্সট্রাকশন জিআরই এর অ্যানালিটিক্যাল রাইটিং এর মতই। টাইমড কন্ডিশনে লেখার প্র্যাকটিস করলেই হবে।

কয়েকটা পয়েন্ট মনে রাখুনঃ

১. চারটা সেকশনেই ছোট ছোট নোট নেয়া প্র্যাকটিস করলে কাজে দেয়।

২. রিডিঙয়ে ভুল হলে যে পরিমাণ নম্বর কাটা যায়, লিসনিং এ সম্ভবত তার চেয়ে একটু বেশী কাটা যায়।

৩. রিডিঙয়ের প্রতিটি প্যাসেজের শেষ প্রশ্নটিতে বেশী নম্বর থাকে, তাই এগুলো কারেক্ট করা গুরুত্বপূর্ণ।

৪. লিসনিঙয়ে শুধু লেকচার থাকতে পারে, আবার কনভারসেশন থাকতে পারে।

Reading Materials:

টোফেলের প্র্যাকটিসের জন্য কিছু বই পড়তে হবে, আর কিছু সফটওয়্যার থেকে প্র্যাকটিস করতে হবে।

বইঃ

  1. ETS Official guide for TOEFL – 4th Ed.
  2. Barron’s TOEFL iBT – 14th Ed.
  3. Kaplan TOEFL iBT – 2013 Ed.

সফটওয়্যারঃ

  1. ETS Official guide – 3 sets
  2. Barron’s TOEFL iBT – 14th Ed. – 8 sets

অফিসিয়াল গাইড থেকে তিনটা ফুল লেংথ দেয়া যায়। ব্যারন আর অফিসিয়াল গাইডের বইয়ের চ্যাপ্টারগুলো শেষ করার পর বাকি থাকে এই বইগুলোর সফটওয়্যার থেকে ফুল লেংথ টেস্ট দেয়া।

নোটফুলের ওয়েবসাইট প্র্যাকটিসের জন্য অনেকের উপকারে আসতে পারে। এছাড়াও টিপিও এর সফটওয়্যার থেকে অনেকগুলো মডেল টেস্ট দেয়া যায়। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী প্র্যাকটিস করবেন।

টেস্ট সেন্টার সিলেকশনঃ

অবশ্যই আপনি পরীক্ষা দেয়ার সাত দিন আগে থেকে টেস্ট সেন্টার খুঁজতে গিয়ে আতংকে অস্থির হবেন না। চার-পাঁচ মাস আগে থেকেই ঠিক করে রাখুন, এতে আপনার সীট পেতে সুবিধে হবে। তার চেয়েও বড় কথা, টাকাপয়সা খরচ করে রেজিস্ট্রেশন করে পরীক্ষার ডেট নিয়ে ফেললে পড়াশোনায় বেশ গতি পাবেন, কারণ টাকাপয়সার মায়া বড় মায়া (যদি দেখেন প্রিপারেশনে জোর পাচ্ছেন না, পরীক্ষা করে দেখুন)! প্রো-মেট্রিক সেন্টার ঢাকায় একটাই আছে, AAA. এখানেই দেয়ার চেষ্টা করুন, জিআরই-টোফেল দুটোই। কারণ একমাত্র এখানেই ইটিএস এর সব নিয়মকানুন ফলো করা হয় এবং নিরিবিলি পরীক্ষা দেয়া যায়। বিশেষ করে টোফেলের জন্য যদি আপনি এমন কোন টেস্ট সেন্টার সিলেক্ট করেন যেখানে একসাথে ২৫-২৬ জন পরীক্ষা দেয় (যেমন AIUB), তাহলে তা আপনার জন্যই কষ্টকর হবে। এই পোস্টের শেষে কিছু লিংক দিচ্ছি, যেখান থেকে একটা প্রো-মেট্রিক টেস্ট সেন্টার আর একটা সাধারণ টেস্ট সেন্টারের পরিবেশের পার্থক্য এবং আসল নিয়মকানুন সম্পর্কে ধারণা পাবেন। অনেক টেস্ট সেন্টার সম্পর্কে অনেকে সুবিধে যা বলে, সেগুলো আসলে নিয়মকানুনের ট্যাম্পারিং, কাজেই এগুলো সমর্থন না করাই ভালো।

অপটিমাম রুটিনঃ

আমি কয়েকদিনে বেশী চাপ নেয়ার বদলে বেশ কিছুদিন ধরে অল্প অল্প করে নিয়মিত সময় দেয়ার পক্ষে। ধরি দু’মাস অথবা তিন মাস, প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক ঘণ্টা সময় দেবো। একদিনে খুব বেশী পড়তে গেলে বিরক্তি আসবে, এবং শেষমেশ প্রস্তুতি ছেড়ে দিতে হবে। তার চেয়ে যদি এমন একটা রুটিন ফলো করা যায় যে জিআরই-টোফেলের প্রিপারেশন প্যারালালি হয়, এবং সেটা গায়ে না লাগে, তাহলে ভালোই হয়। এমন একটা এক্সামপল রুটিন হতে পারে এমন –

  1. Painless GRE – 1 session of vocabulary (takes around 10 minutes)
  2. Arco/Kaplan writing – 1 issue, 1 argument – 10 minutes
  3. 1 article from Washington Post – 10 minutes
  4. 1 chapter on verbal from any book – 1 hour
  5. GRE Big Book – 1 Model Question (Text Completion and Reading Comprehension) – 1 hour
  6. 1 chapter on quant from any book – 1 hour
  7. TOEFL – any section per day from any book or software (Reading/Listening/Speaking/Writing) – 1 hour

এই রুটিনটার ব্যাপার হল এই যে, সব মিলিয়ে সময় লাগছে সাড়ে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টার মত, এবং টাচ করা হচ্ছে জিআরই এর সবগুলো সেকশন, সেই সাথে টোফেলের একটা সেকশন। সকালে আর রাতে দুই ভাগ করে নিলে কষ্টটাও অর্ধেক হয়ে যাবে। কেউ যদি একটু কষ্ট করে এটা মাস দুয়েক ফলো করতে পারে, আশা করা যায় অনেক দুর্বলতাই কাটিয়ে উঠতে পারবে এবং একটা বেশ ভালো প্রিপারেশন হয়ে যাবে। আর রুটিনটা এতই সহজ যে অন্য কোন কাজকর্মই তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।

তবে এটাই যে সবার জন্য খুব সুবিধেজনক হবে তা দাবী করা যায় না। কাজেই সে নিজের সুবিধেমত কাটছাঁট করতে পারে। মূল পয়েন্ট হল এই যে, প্রতিদিন নিয়ম করে সময় দিতে হবে।

আশা করি জিআরই এবং টোফেলের কলাকৌশল ব্যাখ্যা করতে পেরেছি। আমার ঝুলি ঝেড়ে সবই বলে দিলাম! সবার প্রিপারেশন এবং পরীক্ষা ভালো হোক, দুশ্চিন্তা কেটে যাক। শুভকামনা।

কারো উপকারে এলেই লেখা সার্থক। ধন্যবাদ।

 

– ইসহাক খান, প্রাক্তন গ্রেক ফ্যাকাল্টি


নিচের লিংক থেকে ইসহাক খানের লেখা অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়তে পারেন-

 স্টুডেন্টদের সাধারণ দুর্বলতা – পার্ট ১ – Vocabulary
 স্টুডেন্টদের সাধারণ দুর্বলতা – পার্ট ২ – Analytical Writing
 স্টুডেন্টদের সাধারণ দুর্বলতা – পার্ট ৩ – Reading Comprehension
 স্টুডেন্টদের সাধারণ দুর্বলতা – পার্ট ৪ – Speaking (TOEFL)
 Originality of writing: এসওপি, এলওআর, ইমেইলিং প্রফেসরস, সিভি ও রেজুমে (১ম খণ্ড)
 Originality of writing: এসওপি, এলওআর, ইমেইলিং প্রফেসরস, সিভি ও রেজুমে (২য় খণ্ড)
 Customized Routine: নিয়মিত ফলো করা (১ম খণ্ড)
 Customized Routine: নিয়মিত ফলো করা (২য় খণ্ড)
 আমার জন্য সঠিক রাস্তা কোনটা: বিদেশ, জিআরই, স্বদেশ, বিসিএস, চাকরি?
 রেকমেন্ডেশন বিড়ম্বনা!
 Research: রিসার্চ বা গবেষণা
 ইউএস অ্যাম্বেসির ভেতরের পরিবেশ এবং স্টেপগুলো
 ইংরেজিতে দক্ষতা এবং কিছু স্ট্র্যাটিজি
 Teaching: শেখা ও শেখানো, দেয়া ও নেয়া
 ইউএস ভিসা পাওয়া না পাওয়া এবং হায়ার স্টাডির কিছু পয়েন্ট
 জিআরই এবং টোফেল: হায়ারস্টাডির প্রস্তুতি হোক স্ট্র্যাটিজিক্যালি (পার্ট- ১)
 জিআরই এবং টোফেল: হায়ারস্টাডির প্রস্তুতি হোক স্ট্র্যাটিজিক্যালি (পার্ট- ২)
 জিআরই এবং টোফেল: হায়ারস্টাডির প্রস্তুতি হোক স্ট্র্যাটিজিক্যালি (পার্ট- ৩)
 জিআরই এবং টোফেল: হায়ারস্টাডির প্রস্তুতি হোক স্ট্র্যাটিজিক্যালি (পার্ট- ৪)
 আমার অভিজ্ঞতা: জিআরই প্রস্তুতি এবং পরীক্ষা
 আমার অভিজ্ঞতা: টোফেল প্রস্তুতি এবং পরীক্ষা
 আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা এবং দরকারি কৌশল